জাতীয়
সাংবাদিক শফিক রেহমান গ্রেফতার
ঢাকা: সিনিয়র সাংবাদিক শফিক রেহমানকে আটকের কথা স্বীকার করেছে পুলিশ। তাকে পল্টন থানায় ২০১৫ সালে দায়ের হওয়া একটি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপ-কমিশনার মারুফ হোসেন সরদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় ইস্কাটনের নিজ বাসা থেকে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ ডিবি পরিচয়ে শফিক রেহমানকে তুলে নেয়।ডিবি পরিচয়ধারীরা নিজেদের একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের জন্য সাক্ষাৎকার নেয়ার কথা বলে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে শফিক রেহমানের বাসায় ঢুকে। তবে বাসায় ঢোকার পরপরই নিজেদের ডিবি পুলিশের সদস্য বলে পরিচয় দিয়ে তাদের সঙ্গে শফিক রেহমানকে যেতে বলেন।
এ সময় বাসার বাবুর্চি তাদের বাধা দিলে তাকে মারধর করে ‘ডিবি’ সদস্যরা। পরে তারা শফিক রেহমানকে নিয়ে যায়।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপ-কমিশনার মারুফ হোসেন সরদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় ইস্কাটনের নিজ বাসা থেকে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ ডিবি পরিচয়ে শফিক রেহমানকে তুলে নেয়।ডিবি পরিচয়ধারীরা নিজেদের একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের জন্য সাক্ষাৎকার নেয়ার কথা বলে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে শফিক রেহমানের বাসায় ঢুকে। তবে বাসায় ঢোকার পরপরই নিজেদের ডিবি পুলিশের সদস্য বলে পরিচয় দিয়ে তাদের সঙ্গে শফিক রেহমানকে যেতে বলেন।
এ সময় বাসার বাবুর্চি তাদের বাধা দিলে তাকে মারধর করে ‘ডিবি’ সদস্যরা। পরে তারা শফিক রেহমানকে নিয়ে যায়।
শফিক রেহমানকে নিয়ে যাওয়ার সময় তার স্ত্রী বাসার ভেতরের ঘরে অবস্থান করছিলেন। পরে তিনি বাসার বাবুর্চি ও দারোয়ানের কাছে থেকে ডিবির অভিযানের কথা জানেন।
তালেয়া রেহমান বলেন, শফিক রেহমানকে গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যারা নিয়ে গেছে, তাদের মধ্যে একজনের পোশাকের পেছনে ডিবি লেখা দেখেছেন দারোয়ান।
এদিকে শফিক রেহমানকে আটকের ব্যাপারে স্থানীয় রমনা থানায় যোগাযোগ করলে কর্তব্যরত কর্মকর্ত এসআই তফসির উদ্দিন বলেছিলেন, আমাদের কাছে এমন কাউকে আটকের খবর নেই এবং আমাদের থানায় শফিক রেহমান নামে কেউ আটক নেই। পরে পল্টন থানায় যোগাযোগ করলে কর্তব্যরত কর্মকর্ত এসআই সেলিমও একই কথা বলেছিলেন। এ থানার একটি মামলায় শফিক রেহমানকে গ্রেফতার দেখানোর কথাও অস্বীকার করেন তিনি। খবর- যুগান্তর।