ঢাকাবিভাগীয় খবর
গাজীপুরে ৮ মাসের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ; শিশুটি হাসপাতালে ভর্তি

বিশেষ প্রতিনিধিঃ গাজীপুর সিটি করপোরেশনের গাজারিয়াচালা এলাকায় আট মাসের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। স্বজনরা শিশুটিকে উদ্ধার করে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। বৃহস্পতিবার ( ১১ আগস্ট) বিকালে ধষর্ণের অভিযোগে জয়দেবপুর থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
জয়দেবপুর থানা পুলিশ ও ভিকটিমের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শিশুটির বাবা স্থানীয় বাংলাবাজার এলাকার জিএম ফেব্রিক্সে চাকরি করেন। তার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেরার কসবা থানায়। সে স্ত্রী ও একমাত্র কন্যাশিশুকে নিয়ে বাংলাবাজার গজারিয়াচালা এলাকায় মিজানের বাড়ি ভাড়া থাকেন।
বুধবার সকালে শিশুটিকে ফুপুর কাছে রেখে রান্না করতে যান ওই শিশুর মা। ফুপু আবার পাশের বাড়ির সেলিম মিয়ার (৪০) স্ত্রীর কাছে শিশুটি রেখে তার ঘরের ফ্যান বন্ধ করতে যান। সেলিমের স্ত্রী শিশুটিকে তার ঘরে রেখে বাইরে কাজে যান। এ সুযোগে সেলিম ঐ শিশুটিকে ধর্ষণ করে। এ সময় শিশুটির চিৎকারে তার মা ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে গেলে সেলিম ঘর থেকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরে শিশুটিকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. আব্দুস সালাম সরকার জানান, শিশুটির ধর্ষণের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে। জয়দেবপুর থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) মো. সুজায়েত ধর্ষণের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, শিশুর বাবা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ধর্ষককে গ্রেপ্তারে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। এলাকাবাসি এ ঘটনায় জড়িত সেলিম মিয়ার স্ত্রী ও সেলিম মিয়ার ফাসিঁর দাবি জানিয়েছে।
বুধবার সকালে শিশুটিকে ফুপুর কাছে রেখে রান্না করতে যান ওই শিশুর মা। ফুপু আবার পাশের বাড়ির সেলিম মিয়ার (৪০) স্ত্রীর কাছে শিশুটি রেখে তার ঘরের ফ্যান বন্ধ করতে যান। সেলিমের স্ত্রী শিশুটিকে তার ঘরে রেখে বাইরে কাজে যান। এ সুযোগে সেলিম ঐ শিশুটিকে ধর্ষণ করে। এ সময় শিশুটির চিৎকারে তার মা ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে গেলে সেলিম ঘর থেকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরে শিশুটিকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. আব্দুস সালাম সরকার জানান, শিশুটির ধর্ষণের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে। জয়দেবপুর থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) মো. সুজায়েত ধর্ষণের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, শিশুর বাবা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ধর্ষককে গ্রেপ্তারে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। এলাকাবাসি এ ঘটনায় জড়িত সেলিম মিয়ার স্ত্রী ও সেলিম মিয়ার ফাসিঁর দাবি জানিয়েছে।