ফরিদপুর মহাবিদ্যালয় এখন ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন কলেজ
কে এম রুবেল, ফরিদপুর। ফরিদপুরবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির প্রেেিত ফরিদপুর মহাবিদ্যালয়কে তিলততমা ফরিদপুরের উন্নয়নের রূপকার স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নামে নাম করন করা হয়েছে।
বুধবার শিা মন্ত্রনালয়ের উপসচিব নাছিমা খানম স্বারিত প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি জানা গেছে। এদিকে ফরিদপুর মহাবিদ্যালয়কে ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন কলেজ করার খবর ফরিদপুরে পৌছালে সুধীজনরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।
এবিষয়ে ফরিদপুর প্রেসকাবের সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেল বলেন, মাননীয় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের প্রতি ফরিদপুরবাসীর অকুন্ঠ ভালবাসার ফলশ্রুতিতে কলেজটির নাম পরিবর্তিত হয়েছে। ফরিদপুর প্রেসকাবের প থেকে আমরা সাধুবাদ জানাই। এরদরুণ কলেজটির শিার মানসহ সকল দিকে আরো এগিয়ে যাবে।
ফরিদপুরের বিশিষ্ট্য শিাবিদ প্রফেসর মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নামে কলেজটির নাম করণ করায় কলেজটি প্রাণ ফিরে পেলো। আর সবচেয়ে বড় বিষয় ফরিদপুরবাসীর অভিভাবক ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এটা প্রাপ্তিই ছিল। প্রতিটা মানুষরে ভালকর্মের কিছু প্রতিদান দিতে হয়। এটা খুবই খুশির খবর।
অ্যাডভোকেট শিপ্রা গোস্বামী বলেন, আমাদের অভিভাবক মাননীয় মন্ত্রীর নামে কলেজটির নাম করণ হওয়ায় কি যে খুশি হয়েছি তা বলে বোঝানো যাবে না। ফরিদপুরবাসী হিসেবে আমরা আনন্দিত। এই কলেজের নাম ফলকে আজীবন তিনি আমাদের মধ্যে বেঁচে থাকবেন।
ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ফরিদপুর কে মানুষ আগে ফকিরপুর বলত। যিনি আজ সেই নাম ঘুছিয়ে দেশের মধ্যে অন্যতম জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি আমাদের প্রাণের মানুষ মাননীয় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তার নামে এই প্রতিষ্ঠানের নাম করন করায় আমরা অত্যন্ত আনন্দিত।
এ বিষয়ে কলেজের অধ্য ড. বিমল কুমার বিশ্বাস বলেন, এর আগে মাননীয় মন্ত্রী মহদয় এই কলেজের সভাপতি ছিলেন। তিনি সভাপতি থাকা কালানী সময়ে কলেজের অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এছাড়া তার নামে প্রতিষ্ঠানটির নাম করণ হওয়ায় ফরিদপুরবাসীর পাশাপাশি কলেজ কর্তৃপ আমরা আনন্দিত। আমরা আশা রাখি এখন কলেজের উন্নয়নের কাজ আরো সহজ হবে। এতে এই অঞ্চেলের শিার্থীদের জন্য আধুনিক ও মানগত শিার দ্বার উন্মোচন হবে।
ফরিদপুর জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক এ এইচ এম ফোয়াদ তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর মাননীয় মন্ত্রী ফরিদপুর কে শুধু দিয়েই গেছেন। এই নামকরণের মাধ্যমে তার কিঞ্চি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে। ফরিদপুরবাসি আজ গর্বিত তার মত একজন মাহান মানুষের নামে এই কলেজটি নামকরণ করার জন্য।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক উম্মে সালমা তানজিয়া বলেন, ফরিদপুর জেলার অবকাঠামো, শিা, যোগাযোগ, স্বাস্থ্যসহ প্রতিটি েেত্র মাননীয় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। এছাড়া ফরিদপুর মহাবিদ্যালয়ের সভাপতি থাকাকালীন সময়ে মন্ত্রী মহোদয়ে এই কলেজের অভূতপূর্ন উন্নয়ন করেছেন। যার ফলশ্রুতিতে ফরিদপুরবাসী মন্ত্রী মহোদয়কে উন্নয়নের রূপকার ও কর্মবীর খেতাবে ভূসিত করেছেন।
তাই এই ফরিদপুরবাসী প্রাণের দাবি ছিল ফরিদপুরের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান যেন তার নামে নাম করণ করা হয়। সাধারন মানুষের প্রত্যাশার প্রেিত ফরিদপুর মহাবিদ্যালয় কলেজটির নাম পরিবর্তন করে ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন কলেজ নাম করণ করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমি এই তিষ্ঠানের সভাপতি হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করছি যে এমন একজন মানুষের নামে কলেজটির নাম করণ হলো যিনি শুধু ফরিদপুরের নন বাংলাদেশের গর্ব। আমি বিশ্বাস করি ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন কলেজ দণিবঙ্গের অন্যতম শিা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হবে।