ঢাকাবিভাগীয় খবর
নৈতিক দায় নিয়ে পদত্যাগ করেছি: ড. আতিউর রহমান
ঢাকা: নৈতিক দায় নিয়ে পদত্যাগ করেছেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সদ্যবিদায়ী গভর্নর ড. আতিউর রহমান। রাজধানীর গুলশানের বাসায় মঙ্গলবার বিকেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন তিনি একথা বলেন। ড. আতিউর রহমান বলেন, ‘সাইবার হামলার বিষয়ে প্রথম দিকে বুঝে উঠতে পারিনি। আপনারা জানেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এমওইউ (সমঝোতা স্মারক) আছে, তার ভিত্তিতে সতর্কতামূলক সব ব্যবস্থা যথাসময়ে গ্রহণ করা হয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ খোয়া যাওয়া নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মুখে মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে তার পদত্যাগপত্র জমা দেন ড. আতিউর রহমান।
ফিলিপাইনের ডেইলি ইনকোয়েরারে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সে দেশে ১০ কোটি ডলার পাচার হয়েছে। এ অর্থ বাংলাদেশের কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়। এরপর ৭ মার্চ সমকালে এ বিষয়ে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করে হ্যাকাররা ফিলিপাইনে স্থানান্তর করে। এরপর থেকে এ নিয়ে দেশজুড়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
তদন্তে জানা যায়, চুরির এ ঘটনা ঘটে গত ৪ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট বার্তা সিস্টেম হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে সঞ্চিত বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই অর্থ ফিলিপাইনের একটি ব্যাংকে সরিয়ে ফেলা হয়। শ্রীলংকার একটি ব্যাংকে আরও ২ কোটি ডলার সরানো হলেও পরে তা বাংলাদেশে ফেরত আসে।
সংবাদ সম্মেলনে ড. আতিউর আরও বলেন, ‘বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীকে প্রথমে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছি। তবে অর্থমন্ত্রীকে লিখিতভাবে জানাতে একটু দেরি হয়, কারণ প্রথমে বিষয়টি বুঝে উঠতে পারছিলাম না।’
উল্লেখ্য, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান ২০০৯ সালের ১ মে চার বছর মেয়াদে বাংলাদেশ ব্যাংকের দশম গভর্নর হিসেবে যোগ দেন। পরে সরকার তার মেয়াদ বাড়ায়। আগামী ২ আগস্ট পর্যন্ত তার চাকরির মেয়াদ ছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ খোয়া যাওয়া নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মুখে মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে তার পদত্যাগপত্র জমা দেন ড. আতিউর রহমান।
ফিলিপাইনের ডেইলি ইনকোয়েরারে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সে দেশে ১০ কোটি ডলার পাচার হয়েছে। এ অর্থ বাংলাদেশের কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়। এরপর ৭ মার্চ সমকালে এ বিষয়ে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করে হ্যাকাররা ফিলিপাইনে স্থানান্তর করে। এরপর থেকে এ নিয়ে দেশজুড়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
তদন্তে জানা যায়, চুরির এ ঘটনা ঘটে গত ৪ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট বার্তা সিস্টেম হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে সঞ্চিত বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই অর্থ ফিলিপাইনের একটি ব্যাংকে সরিয়ে ফেলা হয়। শ্রীলংকার একটি ব্যাংকে আরও ২ কোটি ডলার সরানো হলেও পরে তা বাংলাদেশে ফেরত আসে।
সংবাদ সম্মেলনে ড. আতিউর আরও বলেন, ‘বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীকে প্রথমে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছি। তবে অর্থমন্ত্রীকে লিখিতভাবে জানাতে একটু দেরি হয়, কারণ প্রথমে বিষয়টি বুঝে উঠতে পারছিলাম না।’
উল্লেখ্য, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান ২০০৯ সালের ১ মে চার বছর মেয়াদে বাংলাদেশ ব্যাংকের দশম গভর্নর হিসেবে যোগ দেন। পরে সরকার তার মেয়াদ বাড়ায়। আগামী ২ আগস্ট পর্যন্ত তার চাকরির মেয়াদ ছিল।