খুলনাবিভাগীয় খবর
দু’সতীন নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, বিপাকে স্বামী
চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা : চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গার হারদী ইউনিয়নে দু’সতীন নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন। এতোদিন দু’সতীনের ঝগড়া, চুলোচুলির ঘটনা ছিলো গা সাওয়া, এবার দু সতিনের নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টি পেয়েছে নতুন মাত্রা। ফলে হারদী এলাকায় দু’সতীনকে নিয়ে শুরু হয়েছে নানামুখি আলোচনা। আর দু সতীনের স্বামী হারদী ইউনিয়নের প্রাগপুরের পল্টু? তিনি পড়েছেন দু বউ নিয়ে বিপাকে।
জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার হারদী ইউনিয়নের প্রাগপুর গ্রামের কৃষক পল্টু আলীর (৪২) সংসারে রয়েছে দু স্ত্রী। তার দু’স্ত্রীই হারদী ইউনিয়নের ২ নং সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডের সদস্য পদে পর¯পর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
প্রথম স্ত্রী নাসিমা খাতুন গতবার মাত্র ১৩ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিলেন। এবার তিনি সহজেই জয়ী হবেন- এমন প্রত্যাশা নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে গণসংযোগ শুরু করেছেন।
অপরদিকে, দ্বিতীয় স্ত্রী মিনারা খাতুন সতীনকে ছাড় দিতে মোটেও রাজি নন। তিনিও মান-সম্মান রক্ষার তাগিদে একই পদের প্রার্থী হিসেবে দ্রুত মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। শুরু করেছেন গণসংযোগও।
গত রোববার ছিলো মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের দিন। সৌভাগ্যবশত ২ সতীনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। আর দুর্ভাগ্য বয়ে এনেছে স্বামী পল্টুর জন্য।
পল্টু এতোদিন ভেবে আসছিলেন অন্তত এক বউয়ের মনোনয়নপত্র বাতিল হবে। কিন্তু বিধিবাম। পল্টু এখন কাকে ভোট দেবেন? সামনে পল্টুর ভয়াবহ বিপদ! এরই মধ্যে নাকি পল্টু তার আলামত বুঝতে পেরেছেন। তার ভোটের প্রতিশ্রুতি কোনো বউই বিশ্বাস করছেন না। ভেবেছিলেন- অন্তত ছোট বউ করবে। কিন্তু না সেও বিশ্বাস করছে না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এমনটাই জানালেন, পল্টুর এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার হারদী ইউনিয়নের প্রাগপুর গ্রামের কৃষক পল্টু আলীর (৪২) সংসারে রয়েছে দু স্ত্রী। তার দু’স্ত্রীই হারদী ইউনিয়নের ২ নং সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডের সদস্য পদে পর¯পর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
প্রথম স্ত্রী নাসিমা খাতুন গতবার মাত্র ১৩ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিলেন। এবার তিনি সহজেই জয়ী হবেন- এমন প্রত্যাশা নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে গণসংযোগ শুরু করেছেন।
অপরদিকে, দ্বিতীয় স্ত্রী মিনারা খাতুন সতীনকে ছাড় দিতে মোটেও রাজি নন। তিনিও মান-সম্মান রক্ষার তাগিদে একই পদের প্রার্থী হিসেবে দ্রুত মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। শুরু করেছেন গণসংযোগও।
গত রোববার ছিলো মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের দিন। সৌভাগ্যবশত ২ সতীনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। আর দুর্ভাগ্য বয়ে এনেছে স্বামী পল্টুর জন্য।
পল্টু এতোদিন ভেবে আসছিলেন অন্তত এক বউয়ের মনোনয়নপত্র বাতিল হবে। কিন্তু বিধিবাম। পল্টু এখন কাকে ভোট দেবেন? সামনে পল্টুর ভয়াবহ বিপদ! এরই মধ্যে নাকি পল্টু তার আলামত বুঝতে পেরেছেন। তার ভোটের প্রতিশ্রুতি কোনো বউই বিশ্বাস করছেন না। ভেবেছিলেন- অন্তত ছোট বউ করবে। কিন্তু না সেও বিশ্বাস করছে না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এমনটাই জানালেন, পল্টুর এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু।