ভালুকায় লোডশেডিংয়ে চরম দুর্ভোগ

রমজান মাসেও ভালুকায় পিডিবি ও পল্লী বিদ্যুতের ভয়াভহ লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন বিদ্যুৎ গ্রাহকরা। বিদ্যুৎ এই আছে এই নাই অবস্থা। যদি যায় আর খরব নাই।সন্ধ্যায় বিদ্যুৎ চলে যায় আর আসে রাতে। তাও আবার লো-ভোল্টেজ নিয়ে। দিনের বেলায়ও বার বার চলে যায় বিদ্যুৎ। কখনোবা বিরামহীন বিদ্যু না থাকায় অতিষ্ট গ্রাহক।
রমজানের প্রথম দিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ মোটামুটি ভাল থাকলেও রোজা দু‘চার রোজার পর লোডশেডিং ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। বিদ্যুৎ সমস্যার ব্যাপারে জানাও যায়না আবার অফিসে যারা রয়েছেন তারা হয়তো ফোন রিসিপ করছেনা বা বন্ধ করে রেখেছেন। ফলে বিদ্যুৎ গ্রাহক ও রোজাদাররা অসহায় হয়ে পড়েছে এবং তাদের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে।
ময়মনসিংহ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মো: জাহাঙ্গীর আলম লোডসেডিংয়ের বিষয়টি স্বীকার কে রবলেন- ভালুকায় বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ৩৮ মেগাওয়াট ও বরাদ্দ পাওয়া যাচ্ছে ১৮ মেগাওয়াড,আবার পাচ্ছি ২০ এ ১৮ মেঘাওয়াট। তাই লোডশেডিং কমানো যাচ্ছেনা। তবে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বরাদ্দ বারানোর জন্য লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। ময়মনসিংহ গ্রীট ও অভারলোড। তবে জামালপুরে একটা গ্রীড হচ্ছে তা থেকে ভালুকা পাবে এবং ভালুকায় গ্রীড করার উদ্যোগ চলছে। তখন হয়তো লোড সেডিং থেকে মুক্তি মিলবে।বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবির) ভালুকার নির্বাহী প্রকৌশলীকে ফোনে পাওয়া যায়নি।এলাকাবাসীর জোর দাবী যতদ্রুত সম্ভব বিদ্যুতের লোড সেডিং কমানো হয়।