ক্যারিয়ারলাইফ স্টাইল
চ্যালেঞ্জিং ও পরিশ্রমী পেশা মার্কেটিং
অনলাইন ডেস্ক: অনেকেই আছেন চাকরিটাকে শুধু চাকরি মনে না করে আরো বড় কিছু ভাবেন। চাকরি জীবনের মাঝেও আনন্দ খোঁজেন, বৈচিত্র্য চান। মার্কেটিং পেশা হচ্ছে সেই রকম একটি পেশা। যে কাজে রয়েছে নানামুখী চ্যালঞ্জ। কাজের মধ্যে রয়েছে হাজারো বৈচিত্র্য। সমাজের নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে এলিট শ্রেণী পর্যন্ত আপনার যাতায়াতের সুযোগ হবে। কাজের মধ্যে বৈচিত্র্য আর আনন্দের ছড়াছড়ি। তবে এসব কিছুকে ছাড়িয়ে এই পেশায় চ্যালেঞ্জটাই হচ্ছে মুখ্য বিষয়। যদি কাজের মধ্যে চ্যালেঞ্জ দেখে আপনার রক্ত বিন্দু নেচে ওঠে, তাহলে নিঃসন্দেহে আপনি মার্কেটিং পেশার জন্য পারফেক্ট। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যে কোনো কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানে মার্কেটিং বিভাগটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা একটি কোম্পানির প্রোডাক্ট গুণগত মান ভালো হলেই চলবে না, যদি সেই প্রোডাক্ট ভোক্তার কাছে পৌঁছে দিতে না পারলে সেই কোম্পানি কোনোদিনই লাভবান হবে না। এ জন্য যে কোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য মার্কেটিং বিভাগ খুবই শক্তিশালী
কাজের ক্ষেত্র
আপনি যদি নিজেকে মার্কেটিং এ কাজ করার যোগ্য মনে করেন তাহলে আপনার চাকরির অভাব হবে না। কেননা সারা বিশ্বজুড়ে দেশ বিদেশে সব কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। হাসপাতাল, বীমা, ব্যাংক, বিমান অফিস থেকে শুরু করে পত্রিকা, টিভি চ্যানেল ডেভলাপার কোম্পানি, বিভিন্ন ফ্যাশন হাউসসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে এখন মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। যেখানে আপনি নির্দিষ্ট বেতন বা কমিশন ভিত্তিতে যে কোনো দিন যে কোনো সময়েই চাকরিতে যোগদান করতে পারেন। কোম্পানির অন্যান্য সেক্টরের চেয়ে মার্কেটিংয়ের বেতন বোনাসও বেশি। কোম্পানির দেয়া টার্গেট পূরণ করতে পারলে আপনি আকর্ষণীয় কমিশনও পেতে পারেন। পেতে পারেন অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও। যা আপনাকে চ্যালেঞ্জ গ্রহণে আরো অণুপ্রাণিত করবে।
মার্কেটিং এ আপনার দক্ষতা ও যোগ্যতা
যে কোনো প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিরাই মার্কেটিং বিভাগে কাজ করে। সাধারণত বিবিএ, এমবিএ ডিগ্রি ধারীদেরকেই এই পেশায় বেশি আবেদন করে বা কোম্পানিগুলোও ডিমান্ড করে আবেদন এর ক্ষেত্রে। সার্টিফিকেট ডিগ্রি ধারীর পাশাপাশি আপনাকে মানুষের সঙ্গে খুব সহজেই মিশে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, সুন্দর করে কথা বলার যোগ্যতা থাকতে হবে, মানুষকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা থাকতে হবে। নতুন নতুন আইডিয়া প্রদানের ক্ষমতা থাকতে হবে যদি আপনি নিজেকে এই পেশায় সফল রূপে দেখতে চান।
মার্কেটিং এ বিভিন্ন পদ বিন্যাস
একটা সময় বিভিন্ন কোম্পানিতে মার্কেটিং এক বা দুজন লোক নিলেই যথেষ্ট ছিল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই সেক্টরে এর গুরুত্ব বুঝে এখানে যারা কাজ করেন তারা হচ্ছেন, মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ, ব্র্র্যান্ড ম্যানেজার, অ্যাডবাটাইজিং ম্যানেজার, মার্কেটিং ডেভেলপমেন্ট অফিসার। মার্কেটিং পেশা যেমন চ্যালেঞ্জিং তেমনি পরিশ্রমের আপনি যদি মনে করেন, মার্কেটিং এ আপনি যোগ্যতা প্রমাণ করবেন। তাহলে এখনই আপনার প্রস্তুতির পালা শুরু হোক। আর এটাই হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা। নতুনদের মার্কেটিং পেশায় প্রস্তুতি কেমন হওয়া উচিত? এই বিষয়ে জানতে চাইলে যমুনা টিভির সেলস অ্যান্ড মার্কেটিংয়ের ডিজিএম এইচ রাজু বলেন, ‘তরুণদের এটাই বলব মার্কেটিং এ জব করে এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে নিয়মিত যোগযোগ রাখুন। তাদের অভিজ্ঞতা কথা বলা আপনার কজে লাগবে। নতুন নতুন আইডিয়া বের করে নিজ পলিসি নিয়ে ভাবুন। আপনার কোম্পানি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা রাখুন’। একই প্রশ্নের উত্তরে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের হেড অব মার্কেটিং আবু সাহেদ বলেন, ‘যদি কেউ এই পেশায় আসতে চায় তাকে স্বাগতম। আমি বলব মার্কেটিং এ কী কী কাজ জানার আছে সেগুলো খুঁজে বের করে নিজের মধ্যে লালন করুন। নিজের কোম্পানির প্রোডাক্টের গুণগতমান সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে এবং অন্যান্য কোম্পানির সম্পর্কেও আপনাকে যথেষ্ট খোঁজখবর রাখতে হবে।’
আপনি যদি নিজেকে মার্কেটিং এ কাজ করার যোগ্য মনে করেন তাহলে আপনার চাকরির অভাব হবে না। কেননা সারা বিশ্বজুড়ে দেশ বিদেশে সব কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। হাসপাতাল, বীমা, ব্যাংক, বিমান অফিস থেকে শুরু করে পত্রিকা, টিভি চ্যানেল ডেভলাপার কোম্পানি, বিভিন্ন ফ্যাশন হাউসসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে এখন মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। যেখানে আপনি নির্দিষ্ট বেতন বা কমিশন ভিত্তিতে যে কোনো দিন যে কোনো সময়েই চাকরিতে যোগদান করতে পারেন। কোম্পানির অন্যান্য সেক্টরের চেয়ে মার্কেটিংয়ের বেতন বোনাসও বেশি। কোম্পানির দেয়া টার্গেট পূরণ করতে পারলে আপনি আকর্ষণীয় কমিশনও পেতে পারেন। পেতে পারেন অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও। যা আপনাকে চ্যালেঞ্জ গ্রহণে আরো অণুপ্রাণিত করবে।
মার্কেটিং এ আপনার দক্ষতা ও যোগ্যতা
যে কোনো প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিরাই মার্কেটিং বিভাগে কাজ করে। সাধারণত বিবিএ, এমবিএ ডিগ্রি ধারীদেরকেই এই পেশায় বেশি আবেদন করে বা কোম্পানিগুলোও ডিমান্ড করে আবেদন এর ক্ষেত্রে। সার্টিফিকেট ডিগ্রি ধারীর পাশাপাশি আপনাকে মানুষের সঙ্গে খুব সহজেই মিশে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, সুন্দর করে কথা বলার যোগ্যতা থাকতে হবে, মানুষকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা থাকতে হবে। নতুন নতুন আইডিয়া প্রদানের ক্ষমতা থাকতে হবে যদি আপনি নিজেকে এই পেশায় সফল রূপে দেখতে চান।
মার্কেটিং এ বিভিন্ন পদ বিন্যাস
একটা সময় বিভিন্ন কোম্পানিতে মার্কেটিং এক বা দুজন লোক নিলেই যথেষ্ট ছিল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই সেক্টরে এর গুরুত্ব বুঝে এখানে যারা কাজ করেন তারা হচ্ছেন, মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ, ব্র্র্যান্ড ম্যানেজার, অ্যাডবাটাইজিং ম্যানেজার, মার্কেটিং ডেভেলপমেন্ট অফিসার। মার্কেটিং পেশা যেমন চ্যালেঞ্জিং তেমনি পরিশ্রমের আপনি যদি মনে করেন, মার্কেটিং এ আপনি যোগ্যতা প্রমাণ করবেন। তাহলে এখনই আপনার প্রস্তুতির পালা শুরু হোক। আর এটাই হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা। নতুনদের মার্কেটিং পেশায় প্রস্তুতি কেমন হওয়া উচিত? এই বিষয়ে জানতে চাইলে যমুনা টিভির সেলস অ্যান্ড মার্কেটিংয়ের ডিজিএম এইচ রাজু বলেন, ‘তরুণদের এটাই বলব মার্কেটিং এ জব করে এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে নিয়মিত যোগযোগ রাখুন। তাদের অভিজ্ঞতা কথা বলা আপনার কজে লাগবে। নতুন নতুন আইডিয়া বের করে নিজ পলিসি নিয়ে ভাবুন। আপনার কোম্পানি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা রাখুন’। একই প্রশ্নের উত্তরে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের হেড অব মার্কেটিং আবু সাহেদ বলেন, ‘যদি কেউ এই পেশায় আসতে চায় তাকে স্বাগতম। আমি বলব মার্কেটিং এ কী কী কাজ জানার আছে সেগুলো খুঁজে বের করে নিজের মধ্যে লালন করুন। নিজের কোম্পানির প্রোডাক্টের গুণগতমান সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে এবং অন্যান্য কোম্পানির সম্পর্কেও আপনাকে যথেষ্ট খোঁজখবর রাখতে হবে।’